দক্ষিণ মেক্সিকোর পাহাড়ি গ্রামের ছোট এক কুঁড়েঘরে একা একাই ছিলেন ইনেস রামিরেজ পেরেজ। প্রসব বেদনায় কাতর হয়ে তিনি বুঝতে পারছিলেন, তার সন্তান পৃথিবীর মুখ দেখতে চলেছে শীঘ্রই। ইনেস রামিরেজ পেরেজ হলেন চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে একমাত্র পরিচিত নারী, যিনি নিজের উপর সফলভাবে সিজারিয়ান সেকশন (Cesarean section) বা অস্ত্রোপচার করে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। এটি একটি চরম বিরল এবং বিপজ্জনক ঘটনা। তিন বছর আগেই তিনি এক মৃত কন্যাসন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন। এবারের প্রসববেদনার সাথে সাথে পুরনো সেই ঘটনাও বার বার ফিরে আসছিল তার মনে। সূর্য অস্ত গেছে অনেকক্ষণ আগে। কাছের ক্লিনিকটিও প্রায় ৫০ মাইল দূরে; কণ্টকাকীর্ণ পথ আর দুর্গম রাস্তার পেরিয়ে তবেই যেতে হবে। আগের ছয় সন্তান জন্মের সময় তার স্বামী পাশে থাকলেও সেদিন তিনি দূরে মদ্যপানে ব্যস্ত ছিলেন। যোগাযোগের জন্য কোনো ফোনও ছিল না। রাত বারোটার দিকে, টানা বারো ঘণ্টার প্রসববেদনার পর, ৪০ বছর বয়সী এই নারী এক কাঠের বেঞ্চে বসলেন। কিছুটা সাহস পেতে তিনি নিজেই কয়েক ঢোক অ্যা ল কো হ ল গিললেন, তারপর হাতের কাছে থাকা ছয় ইঞ্চি লম্বা ছু রি তুলে নিলেন। এরপর তিনি নিজের পেটে ছু রি চালালে...
অথচ তারও সংসার টিকে নাই, ডিভোর্স হয়ে গেছে। হাজবেন্ড বিশ্বখ্যাত হলিউড অভিনেতা জনি ডেপের সাথে বনাবনি হয়নি😒 বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মুখ – অ্যাম্বার হার্ড! গ্রীক গোল্ডেন রেশিও অনুযায়ী, তার মুখের গঠন নিখুঁতভাবে পারফেক্ট।” এটা আংশিক সত্য তবে কিছু ব্যাখ্যার প্রয়োজন.. ২০১৬ সালে লন্ডনের একজন কসমেটিক সার্জন Dr. Julian De Silva এক গবেষণায় মুখের সৌন্দর্য বিচার করতে "Golden Ratio" (Phi = 1.618) ব্যবহার করেছিলেন।এই মাপকাঠিতে তিনি কিছু সেলিব্রিটির মুখ বিশ্লেষণ করেন এবং তার গবেষণায়:Amber Heard-এর মুখ 91.85% গোল্ডেন রেশিওর সঙ্গে মিলে গেছে। সে অনুযায়ী তাকে বলা হয় “scientifically most beautiful face” among celebrities tested. ভ্রান্ত বা অতিরঞ্জিত অংশ:❗ 1. এই গবেষণা সারা বিশ্বের বা বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত কোন একমাত্র সত্য নয়। এটি একটি ব্যক্তিগত গবেষণা, একটি নির্দিষ্ট স্কেল অনুযায়ী করা। 2. বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মুখ" বলা বেশ সাবজেক্টিভ – সৌন্দর্য নানা সংস্কৃতি, রুচি, ও দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্ভর করে। 3. এই ধরনের গবেষণা মূলত জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে করা হয় এবং সবসময় বৈজ্ঞানিক কঠোরতা বজায় রাখে না। -A...