মুক্তারুল ইসলাম মুক্তার । জন্ম ২০০০ সালের ১২ ই মার্চ এবং বাংলা ১৪০৬ সালের ২৯ শে ফাল্গুন গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার রহলা গ্রামে। পিতার নাম মো: বাদশা মিয়া মাতার নাম মমতা বেগম । ছাত্র: বি এ অনার্স ৩য় বর্ষ (বাংলা) পলাশবাড়ী সরকারি কলেজ, পলাশবাড়ী গাইবান্ধা। পেশা: সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ এন্ড সোসাল মিডিয়া মার্কেটার । মাসিক সাহিত্য লিপি থেকে প্রথম প্রকাশিত হয় "বর্ষাকাল" কবিতা। মাসিক সময়ের সুর থেকে প্রকাশিত হয় কবিতা “সুখের খোঁজে” অন্তরীক্ষে দহন, “পথ হারা পথিক” সত্যের পথে, "সেই স্মৃতি মনে পড়ে" সন্তান আমার চোখের মনি কবিতার বইয়ে। ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি থেকে প্রকাশিত হয় কবিতা “মা তোমার বউমা” মাগো জন্ম আমার তোমার কোলে কবিতার বইয়ে। ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমিক ও মাসিক সময়ের সুর থেকে সনদ প্রাপ্ত।
কবরের আযাব লেখক মুক্তারুল ইসলাম মুক্তার সময় 8:48 রাত 28.03.2022 আমাদের বাসা থেকে এক কিলোমিটার দূরে একটা পার্ক ছিল। পার্কের সাথেই ছিল একটা সুন্দর খেলার মাঠ। আমি ও আমার বন্ধুরা সবাই মিলে বিকাল বেলা খেলা করতাম, সেখানে বসে অনেক আড্ডা দিতাম গল্প করতাম। এভাবেই সময় পার করতাম। পার্কের সাইডে একটা বাড়ি ছিল। বাড়িটা ছিল বেশ ঝকঝকে ইট পাটকেলের তৈরি। বাড়িতে কোন ছেলে মানুষ ছিল না । মা ও মেয়ে বাস করতো। মেয়েটির বাবা মারা যাওয়ার পর তাদেরকে দেখাশুনা করার মতো আর কেউ নেই। মাও প্রায় অসুস্থ, বয়স হয়েছে তো তাই। মেয়েটা অনেক সুন্দরী, দেখতে ধপধপে সাদা বকের মতো। অনেকেই তাকে পুতুল মনে করে, পুতুল নামে ডাকতো। সে তার বাবা মায়ের একমাত্র আদরের সন্তান ছিল। আর কোন সন্তান ছিল না বলে যা ইচ্ছে তাই করতো কিন্তু খুব বেশি কিছু করতে পারতো না পারিবারিক নিয়মের জন্য । সে তার বাবার মৃত্যুর পর যেন স্বাধীন হয়ে যায়। মনে করে এখন বাধা দেওয়ার মতো আর কেউ নেই, এখন সে মুক্ত। সে যেন খাঁচায় বন্দী থাকা পাখির মতো ছিল, খাঁচার বন্দী পাখি যেমন মুক্ত হবার পর আকাশ পানে উড়িয়ে চলে যতদূর তার মন চায়। ঠিক তেমনই মেয়েটি যখন যেখানে খুশি তখন সেখানে যায়
Comments
https://facebook.com/MSMusicTv